Posts

চায়নার তুলনায় ইতালিতে করোনার এত প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার কারণ কী?

Image
আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটার এর পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার গড়ে ৩.৬৯ শতাংশ। তবে ইতালিতে এ হার ৬.৭২ শতাংশ। চীনের পর সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যাও ইতালিতে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদন ও বিশেষজ্ঞ মন্তব্য বিশ্লেষণ করে দেশটিতে মৃত্যু হার এত বেশি হওয়ার পেছনে কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ শনাক্ত করা গেছে। বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) নতুন ১৮৯ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে ইতালিতে করোনা ভাইরাসে প্রাণহানির সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে। বুধবার সেখানে ১৯৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ওয়ার্ল্ডোমিটারের হিসাব অনুযায়ী, এ পর্যন্ত সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার ১১৩তে পৌঁছেছে। মৃত্যু হয়েছে ১,০১৬ জনের। কেন সেখানে মৃত্যুর হার এত বেশি? ১. বয়স্ক মানুষের সংখ্যাধিক্য ইতালিতে মৃত্যুহার বেশি হওয়ার পেছনে একটি বড় কারণ হতে পারে সেখানকার বয়স্ক মানুষের সংখ্যাধিক্য। ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে ইতালিতে সবচেয়ে বেশি বয়স্ক মানুষের বসবাস। মার্কিন সংবাদপত্র নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর তথ্য অনুযায়ী, সেখানকার অধিবাসীদের ২৩ শতাংশই ৬৫ কিংবা তার চেয়ে বে

কোন পাঁচটি জিনিস আপনার কখনো শুরু করা উচিত নয়?

Image
১. হস্তমৈথুন:  যারা বলে দিন, সপ্তাহ, মাস অন্তর অন্তর করা ভালো, তাদের হয় এ সম্পর্কে জ্ঞান নেই, নতুবা অন্য খারাপ কোনো উদ্দেশ্য আছে। এটা ঘুণে পোকার মতো, ভিতর থেকে আপনাকে খেয়ে ফেলবে বুঝতে পারবেন না। শারীরিক ক্ষতির সাথে মানসিকভাবেও বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে হস্তমৈথুন। ২. ড্রাগস : মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে বলার কিছু নেই। বন্ধুদের আড্ডায় নিজেকে কুল প্রমাণ করা থেকে শুরু হয় আর এক সময় চেইনস্মোকার তারপর নিয়মিত মাদকসেবনে গিয়ে ঠেকে। সাবধান ভাই! ৩. রাত-জাগাঃ  রাত জাগায় মজা আছে, এক অন্য রকমের তৃপ্তি আছে, আলাদা অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু রাত জাগা মোটেও ভালো নয়। আমাদের সৃষ্টিকর্তা আমাদের রাত দিয়েছেন ঘুমানোর জন্য এবং দিন দিয়েছেন কাজের জন্য। এছাড়া এর সাইন্টিফিক ব্যাখ্যা  ৪. ভিড়ের সাথে চলা : কথায় আছে  ডোন্ট ফলো দ্য ক্রাউড । আপনার জীবন ,  আপনার সিদ্ধান্ত। কেনই বা অন্য কি করল কিভাবে চলল দেখে তাদের পথে হাঁটবেন। বন্ধু, জীবন একটাই; অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে শেষ করিয়েন না। ৫. পর্নগ্রাফি দেখাঃ  হস্তমৈথুনের ট্রিগার পর্নগ্রাফি। ইন্টারনেট জগতের সবচেয়ে মারাত্মক ও ধ্বংসাত্মক জিনিসটার নাম পর্নগ্রাফি। আপনার

বাংলাদেশ শব্দটি প্রথম কে ব্যবহার করেন, কিভাবে এই নামের সৃষ্টি ?

Image
যেখানে "বাংলা" শব্দের উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত শব্দ "বঙ্গ" থেকে। আর্যরা "বঙ্গ" বলে এই অঞ্চলকে অভিহিত করতো বলে ইতিহাস থেকে জানা যায়। তবে বঙ্গে বসবাসকারী মুসলমানরা এই "বঙ্গ" শব্দটির সঙ্গে ফার্সি "আল" প্রত্যয় যোগ করে। এতে নাম দাঁড়ায় "বাঙাল" বা "বাঙ্গালাহ্"। "আল" বলতে জমির বিভক্তি বা নদীর ওপর বাঁধ দেয়াকে বোঝাতো। ইতিহাসবিদ আবুল ফজলের উদ্ধৃতি দিয়ে সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, "মুসলমান শাসনামলে বিশেষ করে ১৩৩৬ থেকে ১৫৭৬ সাল পর্যন্ত সুলতানি আমলে এবং ১৫৭৬ সালে মোঘলরা বাংলা দখল করার পরে এই অঞ্চলটি বাঙাল বা বাঙালাহ নামেই পরিচিতি পায়।" তবে বাংলা, বাঙাল বা দেশ - এই তিনটি শব্দই ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। কোনটিই বাংলা শব্দ নয়। এরপর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রাজারা দখলদারিত্বের সময় এই বাংলাকে বিভিন্ন নাম দেন। শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলাও বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা, আসামের মতো কয়েকটি প্রেসিডেন্সি নিয়ে নাম দিয়েছিলেন "বঙ্গ"। ব্রিটিশ শাসনামলে এই অঞ্চলের নাম হয় বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি।

সেদ্ধ ডিম এবং ভাজা ডিমের মধ্যে পার্থক্য কী?

Image
সেদ্ধ ডিম সেদ্ধ আর ভাজা ডিম ভাজা। এই হলো পার্থক্য.. হাহাহা। আসল পার্থক্য ক্যালরিতে। একটা সেদ্ধ ডিমে যে পরিমান ক্যালরি ভাজা ডিমে ক্যালরি এর প্রায় দ্বিগুন কারন ভাজার জন্য তেল, বাটার, ঘি যেকোনো একটা কিছু যোগ করতে হয়।

কীভাবে নিজেকে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ার প্রশিক্ষণ দিতে পারি, যেভাবে তারা মিলিটারিতে করে থাকে?

Image
আমি আমার জীবনের একদম শুরুর দিকে মিলিটারিতে (সামরিক বাহিনী) কাজ করেছি। মিলিটারিতে আমাদের একটি সাধারণ কৌশল শেখানো হয়েছিল যা আমি আজও ব্যবহার করি। কি দিন কি রাত, আলো জ্বলুক আর হট্টগোল হোক, আমি যেকোনো জায়গায়, যেকোনো সময় ঘুমিয়ে যেতে পারি। এর জন্য কোনও ওষুধের দরকার হয় না তবে চর্চা (practice) করতে হয়। শুয়ে পড়ুন বা শান্ত হয়ে বসে চোখ বন্ধ করুন, এবার যতটা গভীরভাবে সম্ভব শ্বাস নিন এবং গুনতে থাকুন কতক্ষণ ধরে শ্বাস নিচ্ছেন; বেশিরভাগ মানুষ পাঁচ সেকেন্ড পর্যন্ত নিতে পারে, আমি আটের বেশী। পাঁচ পর্যন্ত গোনার সময় আপনার ফুসফুসে বাতাস ধরে রাখুন। এবার নিঃশ্বাস ছাড়ুন এবং শ্বাস ছাড়ার সময় ঠিক আগের মতো গুনতে থাকুন। এভাবে গণনা করা আপনার মনকে শিথিল (relax) করে এবং ওই সময়ের দুশ্চিন্তা থেকে আপনার ভাবনা-চিন্তাকে বিশ্রাম দেয়। শ্বাস-প্রঃশ্বাস নেয়া হৃদস্পন্দনের গতি কমিয়ে দেয় এবং আপনার সারা শরীরে প্রশান্তি ছড়িয়ে পড়ে। আমি যখন এই কৌশলটি প্রতিদিন ব্যবহার করতে শুরু করি তখন দশবার পুনরাবৃত্তি করার আগে আমার ঘুম আসত না, কিন্তু এখন? আহ! তিনবার করলেই আমার ঘুম চলে আসে। আসলে এটি কীভাবে কাজ ক